শবে মেরাজ, কিছু কথা

শবে মেরাজ, কিছু কথা
আমাদের দেশে রজব মাসের সাতাশ তারিখ দিবাগত রাত বেশ জাকজমকের সাথে শবে মেরাজ পালন করে। সে রাত মুসলামনরা বেশ ভাব গম্ভীর্যতার সাথে পালন করে।
এখানে প্রথমে বলে রাখি যে, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের মেরাজের ঘটনা হিজরতের পূর্বে সংগঠিত হয়েছিল। এরপর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের জীবদ্দশায় অনেকবার মেরাজের তারিখ গত হয়েছে। কিন্তু রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সে রাতকে বিশেষভাবে উদযাপন করেছেন এমনটা কোথাও পাওয়া যায়না। এমনভাবে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাহাবাদেরকে নির্দেশ দিয়েছেন বলে কোনো হাদীসে পাওয়া যায় না। কারণ ইসরা এবং মেরাজ রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের জীবনে একবার সংঘঠিত হয়েছে। প্রতিবছর সে তারিখে সেটা হয়নি। এজন্য এটা এক রাতেই শেষ হয়ে গেছে। সুতরাং সে রাত আলাদা করে পালন অর্থহীন কাজ।

এছাড়া রজবের সাতাশ তারিখ রাতে মেরাজ সংঘঠিত হয়েছে, একথা দৃঢ়তার সাথে বলা যায় না। কারণ প্রথমত মেরাজ কোন মাসে কোন বছর সংঘঠিত হয়েছে, সেটা নিয়ে যেমনভাবে শক্ত মতবিরোধ রয়েছে, ঠিক তেমনিভাবে কোন তারিখে সংঘঠিত হয়েছে সেটা নিয়েও শক্ত মতবিরোধ রয়েছে। কোন মাসে হয়েছে? সে সম্পর্কে হাফেজ ইবনে হাজার আসকালানী রহ. বলেন-
وقد اختلف في وقت المعراج فقيل كان قبل المبعث وهو شاذ الا ان حمل على انه وقع حينئذ في المنام كما تقدم وذهب الأكثر إلى انه كان بعد المبعث ثم اختلفوا فقيل قبل الهجرة بسنة قاله بن سعد وغيره وبه جزم النووي وبالغ بن حزم فنقل الإجماع فيه وهو مردود فان في ذلك اختلافا كثيرا يزيد على عشرة أقوال منها ما حكاه بن الجوزي انه كان قبلها بثمانية اشهر وقيل بستة اشهر وحكى هذا الثاني أبو الربيع بن سالم وحكى بن حزم مقتضى الذي قبله لأنه قال كان في رجب سنة اثنتي عشرة من النبوة وقيل بأحد عشر شهرا جزم به إبراهيم الحربي حيث قال كان في ربيع الاخر قبل الهجرة بسنة ورجحه بن المنير في شرح السيرة لابن عبد البر وقيل قبل الهجرة بسنة وشهرين حكاه بن عبد البر وقيل قبلها بسنة وثلاثة اشهر حكاه بن فارس وقيل بسنة وخمسة اشهر قاله السدي وأخرجه من طريقه الطبري والبيهقي فعلى هذا كان في شوال أو في رمضان على الغاء الكسرين منه ومن ربيع الأول وبه جزم الواقدي وعلى ظاهره ينطبق ما ذكره بن قتيبة وحكاه بن عبد البر انه كان قبلها بثمانية عشر شهرا وعند بن سعد عن بن أبي سبرة انه كان في رمضان قبل الهجرة بثمانية عشر شهرا وقيل كان في رجب حكاه بن عبد البر وجزم به النووي في الروضة وقيل قبل الهجرة بثلاث سنين حكاه بن الأثير وحكى عياض وتبعه القرطبي والنووي عن الزهري انه كان قبل الهجرة بخمس سنين ورجحه عياض ومن تبعه
অর্থাৎ মেরাজের সময় নিয়ে মতপার্থক্য রয়েছে। কেউ কেউ বলেন, মেরাজ রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নবুওয়ত লাভের পূর্বে হয়েছিল। এটা বিচ‚্যত কথা। অধিকাংশ আলেমের কথা হলো, মেরাজ নবুওত লাভের পরে হয়েছিল। এরপর কেউ কেউ বলেন, হিজরতের এক বছর আগে হয়েছিল। ইবনে সাদ এবং অন্যান্যরা এমনটা বলেছেন। ইমাম নববী দৃঢ়তার সাথে এ মত পোষণ করেছেন। ইবনে হাযম বলেন, এ মতের উপর সকলের ইজমা তথা ঐক্যমত রয়েছে। কিন্তু ঐক্যমতের দাবী প্রত্যাখ্যাত। কেননা মেরাজের সময় নিয়ে দশের অধিক মত রয়েছে।
ইবনুল জাওযী বলেন, মেরাজ হিজরতের আট মাস পূর্বে সংঘঠিত হয়েছিল। আবু রাবী বিন সালেম থেকে বর্ণিত, হিজরতের ছয় মাস পূর্বে।
ইবরাহীম হারাবী দৃঢ়তার সাথে বলেছেন, হিজরতের এক বছর পূর্বে রবিউস সানী মাসে সংঘঠিত হয়েছিল। ইবনে মুনীর ‘শারহুস সীরাত’-এ মতকে প্রাধান্য দিয়েছেন।
কেউ কেউ বলেন, হিজরতের এক বছর দুই মাস পূর্বে। ইবনে আবদিল বার মালেকী এ মত নকল করেছেন।
ইবনে ফারিস বর্ণনা করেন: হিজরতের এক বছর তিন মাস পূর্বে।
সুদ্দী রহ. ইমাম তাবারী এবং বায়হাকীর সূত্রে বর্ণনা করেন: হিজরতের এক বছর পাঁচ মাস পূর্বে। এ মত অনুসারে মেরাজ শাওয়াল মাসে হয়েছে। অথবা রমযানে।
ওয়াকীদী রহ. রবিউল আউয়ালের কথা দৃঢ়তার সাথে বলেছেন।
ইবনে সাদ রহ. আবু সাবুরা থেকে বর্ণনা করেন: মেরাজ নবুওতের আঠারো মাস পূর্বে রমযান মাসে হয়েছিল।
ইবনে আবদিল বার বর্ণনা করেন, মেরাজ রজব মাসে হয়েছিল। ইমাম নববী এ মতকে দৃঢ়তার সাথে গ্রহণ করেছেন।
কেউ কেউ বলেন, হিজরতের তিন বছর পূর্বে হয়েছিল।
ইমাম যুহরী বলেন, হিজরতের পাঁচ বছর পূর্বে সংঘঠিত হয়েছিল। ফাতহুল বারী, ৭/২৩০- ২৩১. দারুল হাদীস, কাহেরা

প্রখ্যাত মুফাসসির মাহমুদ আলুসী রহ. বলেন-
وكذا اختلف في شهره وليلته فقال النووي في الفتاوى : كان في شهر ربيع الأول وقال في شرح مسلم تبعا للقاضي عياض : إنه في شهر ربيع الآخر وجزم في الروضة بأنه في رجب وقيل في شهر رمضان وقيل : في شوال وكان على ما قيل الليلة السابعة والعشرين من الشهر وكانت ليلة السبت كما نقله ابن الملقن عن رواية الواقدي وقيل : كانت ليلة الجمعة لمكان فضلها وفضل الإسراء ورد بأن جبرائيل عليه السلام صلى بالنبي صلى الله عليه وسلم أول يوم بعد الإسراء الظهر ولو كان يوم الجمعة لم يكن فرضها الظهر قاله محمد بن عمر السفيري وفيه أن العمري ذكر في شرح ذات الشفاء
ونقل الدميري عن ابن الأثير أنه قال : الصحيح عندي أنها كانت ليلة الاثنين واختاره ابن المنير وفي البحر قيل إن الإسراء كان في سبع عشرة من شهر ربيع الأول والرسول صلى الله عليه وسلم ابن إحدى وخمسين سنة وتسعة أشهر وثمانية وعشرين يوما وحكى أنها ليلة السابع والعشرين من شهر ربيع الآخر
অর্থাৎ মেরাজ কোনো মাসের কোনো রাতে সংঘঠিত হয়েছে? এ নিয়ে মতবিরোধ রয়েছে। ইমাম নববী স্বীয় ফতোয়ায় লিখেছেন, মেরাজ রবিউল আউয়াল মাসে সংগঠিত হয়েছিল। ‘শরহে মুসলিম’ এ তিনি কাজী ইয়ায রহ. এর অনুসরণ করে বলেছেন, রবিউস সানী মাসে সংঘঠিত হয়েছে। ‘আর রাওযা’-তে দৃঢ়তার সাথে বলেছেন, মেরাজ রজব মাসে সংঘঠিত হয়েছে। কেউ কেউ বলেছেন, রমযান মাসে সংঘঠিত হয়েছে। কেউ কেউ বলেন,শাওয়াল মাসে।
ওয়াকীদীর সূত্রে ইবনুল মুলাক্কিন নকল করেন, শাওয়াল মাসের সাতাশ তারিখ সংঘঠিত হয়েছিল।
কেউ কেউ বলেন, রবিউল আউয়াল মাসের সতের তারিখে মেরাজ সংঘঠিত হয়েছে। তাফসীরে রুহুল মাআনী ১৫/ ১২-১৩. দারুল হাদীাস কাহেরা।

আমরা দেখতে পেলাম, মেরাজ সংঘঠিত হওয়ার তারিখ নিয়ে শক্ত মতবিরোধ রয়েছে। রজব মাসে সংঘঠিত হয়েছে এমনটা দৃঢ়তার সাথে বলা কঠিন। সাতাশ তারিখের কথা পরে। অনেকেই অন্য মাসে হওয়ার মতকে প্রধান্য দিয়েছেন।

এর থেকে একথাও প্রমাণিত হলো যে, সাহাবায়ে কেরাম মেরাজের তারিখ ততটা গুরুত্ব দিয়ে সংরক্ষণ করেননি। কারণ সেটা ছিল রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সাথে নির্দিষ্ট। সাথে সাথে এটাও প্রমাণিত হলো যে, মেরাজের রাতে সাহাবায়ে কেরাম বিশেষ কোনো আমল করেননি। যদি করতেন, তাহলে সেটা বর্ণিত হত। তখন তারিখ নিয়ে আর কোনো মতভিন্নতা হতনা।

এজন্য প্রথমত মেরাজ কোনো মাসে সংঘঠিত হয়েছে সেটা নির্ধারিত নয়। এরপর কোন রাতে সংঘঠিত হয়েছে সেটা নির্ধারিত নয়। যেদিনই হোক সেটা রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সাথে নির্দিষ্ট। এজন্য আমাদের দেশে রজব মাসের সাতাশ তারিখে যে আয়োজন করা হয়, শরীয়তে এগুলোর কোনো ভিত্তি নেই।

শবে-মেরাজের বিশেষ নামায
শবে মেরাজ উপলক্ষে আমাদের সমাজে কিছু নামায প্রসিদ্ধ রয়েছে। বিশেষত মেরাজের রাতে মসজিদের মিম্বরে মিম্বরে কিছু হাদীস এ রাতের বিশেষ ফযীলত সম্পর্কে কিছু হাদীস শুনানো হয়। প্রথমে ‘বারো চান্দের ফযীলত’ থেকে বর্ণনাগুলো শুনি। সেখানে বলা হয়েছে-
“এক বর্ণনায় রয়েছে, শবে মি’রাজের রাত্রিতে দুই রাকায়াতের সূরা ফাতিহার পরে তিনবার করিয়া সূরা ইখলাস পাঠ করিবে। এবং দুই রাকায়াতের পর ২০০ বার দরুদ শরীফ পাঠ করিবে এবং হাত তুলিয়া আল্লাহর কাছে মুনাজাত করিবে। এই নামাযী ব্যক্তি অসংখ্য সওয়াব লাভ করিবে, তাহার ঈমান মজবুত হইবে এবং আল্লাহর রহমত বর্ষিত হইতে থাকিবে।
অন্য এক বর্ণনায় বর্ণিহ হইয়াছে, শবে-মি’রাজের রজনীতে দুই রাকয়াতের নিয়তে মোট চার রাকয়াত নামায আদায় করিবে। এই নামাযের প্রত্যেক রাকায়াতে সূরা ফাতিহার পরে যে কোনো সূরা মিলাইয়া পাঠ করিবে। নামায শেষ করতঃ কালেমায়ে তামজীদ, দরুদ শরীফ ও তওবায়ে ইস্তিগফার প্রত্যেকটি ১০০ বার করিয়া পাঠ করিবে। অতঃপর সিজদায় যাইয়া আল্লাহ তায়ালার দরবারে যেই সমস্ত বিষয় নেক আকাংখা করিবে, তিনি তাহা কবুল করিবেন”। বার চান্দের ফযীলত, পৃষ্ঠা নং ২৩.

এ ধরণের কোন নামাযের কথা রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে প্রমাণিত নয়। সবগুলো মানুষের বানানো এবং বানোয়াট। প্রথমত শবে-মেরাজ কোন দিন? সেটা নির্ধারিত নয়। বিস্তর মতবিরোধ রয়েছে। শবে-মেরাজের নামায সংক্রান্ত বর্ণনাগুলো সম্পর্কে কিছু মুহাদ্দিসদের বক্তব্য নকল করছি।

প্রথমেই বিখ্যাত মুহাদ্দিস হাফেজ ইবনে হাজার আসকালানী রহ. বলেন,
لم يرد في فضل شهر رجب، ولا في صيامه، ولا في صيام شيء منه، – معين، ولا في قيام ليلة مخصوصة فيه – حديث صحيح يصلح للحجة، وقد سبقني إلى الجزم بذلك الإمام أبو إسماعيل الهروي الحافظ، رويناه عنه بإسناد صحيح، وكذلك رويناه عن غيره،
অর্থাৎ রজব মাসের মর্যাদা, সে মাসে রোযা রাখা এবং সে মাসের বিশেষ কোনো রাতের নামাযের ফযীলত সম্পর্কে দলীলযোগ্য কোনো সহীহ হাদীস নেই। আমার পূর্বে দৃঢ়তার সাথে এমনটা বলেছেন হাফেজ ইমাম আবু ইসমাঈল আল-হারাওয়ী। আমরা তাঁর থেকে সহীহ সনদে এমনটা বর্ণনা করেছি। এমনভাবে অন্য থেকেও এমনটা বর্ণিত হয়েছে। তাবয়িনুল আজাব বিমা ওয়ারাদা ফি শরহি রজব, পৃষ্ঠা নং ২, মাকতাবাতুশ শামেলা।
হাফেজ ইবনে হাজার আসকালানী এখানে স্পষ্ট বলেছেন যে, রজব কোনো রাতের বিশেষ নামাযের ফযীলত সহীহ হাদীস দ্বারা প্রমাণিত নয়। শবে মেরাজ যেহেতু আমাদের দেশে সাতাশ তারিখে পালন করা হয়, সুতরাং এ রাতের বিশেষ নামায সহীহ হাদীস দ্বারা প্রমাণিত নয়।
আল্লামা ইববে রজব হাম্ভলী রহ. বলেন,
ومن أحكام رجب ما ورد فيه من الصلاة والزكاة والصيام والإعتمار فأما الصلاة فلم يصح في شهر رجب صلاة مخصوصة تختص به
অর্থাৎ রজব মাসের বিশেষ কোনো নামায সহীহভাবে প্রমাণিত নয়। লাতায়িফুল মাআরিফ, পৃষ্ঠা নং ১৬৪, দারুল হাদীস কাহেরা।

শবে মেরাজের বিশেষ নামাযের যে বর্ণনা পূর্বে ‘বার চান্দের ফযীলত’ এর হাওয়ালায় উল্লেখ করা হয়েছে, তার আরবী পাঠ হলো নি¤œরুপ:
من صلى فيه اثنتي عشرة ركعة يقرأ في كل ركعة فاتحة الكتاب وسورة ويتشهد في كل ركعتين ويسلم في آخرهن ثم يقول سبحان الله والحمد لله ولا إله إلا الله والله أكبر مائة مرة ويستغفر مائة مرة ويصلي على النبي مائة مرة ويدعو لنفسه ما شاء ويصبح صائما فإن الله يستجيب دعاءه كله إلا أن يدعو في معصية
বর্ণনাটি সম্পর্কে আল্লামা আবদুল হাই লাভনভী রহ. বলেন,
أخرجه البيهقي من طريق عيسى غنجار عن محمد بن الفضل بن عطية وهو من المتهمين بالكذب عن أبان وهو أيضا متهم عن أنس مرفوعا وأدخله ابن حجر في تبين العجب في الموضوعات
অর্থাৎ বর্ণনানাটি ইমাম বায়হাকী মুহাম্মাদ বিন ফাযল বিন আতীয়া এর ও সূত্রে বর্ণনা করেছেন। তিনি মিথ্যার অভিযোগে অভিযুক্ত। মুহাম্মাদ বিন ফাযল বর্ণনা করেন আবান থেকে। তিনিও মিথ্যার অভিযোগে অভিযুক্ত। হাফেজ ইবনে হাজার আসকালানী রহ. ‘তাবয়িনুল আজাব’- এ হাদীসটিকে জাল বলেছেন।দেখুন, তাবয়িনুল আজাব বিমা ওয়ারাদা ফি শাহরি রাজাব, পৃষ্ঠা নং ২১. মাকতাবাতুশ শামেলা। আল আছারুল মারফুআ, পৃষ্ঠা নং ৪৮.

ধরণের আরেকটি বর্ণনা হাফেজ ইবনে হাজার আসকালানী রহ. উল্লেখ করেছেন এবং জাল বলেছেন।
মোটকথা হলো: শবে মেরাজ উপলক্ষে কোনো বিশেষ নামায বা রোযা রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে প্রমাণিত নয়। এছাড়া রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাহাবাদের এ উপলক্ষে বিশেষ কোনো আমলের নির্দেশ দেননি। এজন্য শবে মেরাজ উপলক্ষে বিশেষ কোনো ইবাদত করা বেদয়াত।

Check Also

সদকায়ে ফিতর টাকা দ্বারা আদায় করার দলিল নেই?

শায়খ কাজি ইবরাহিম সাহেবের ফতোয়া দেখলাম। তার বক্তব্য অনুসারে টাকা দ্বারা সদকায়ে ফিতর আদায়ের কথা …

One comment

  1. মাওঃএইচ,এম, ইমরান চৌধুরী

    মাশা-আল্লাহ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *